কয়েক বছর আগের কথা এমন দৃশ্যমান স্বপ ভাবা যায়নি । অথচ ইরানকে বাঁচাতে এখন জোট বাঁধছে যাচ্ছে উপসাগরীয় কয়েকটি দেশ সৌদি আরব, আরব আমিরাত, বাহরিন, কাতার, ইয়ামেন,। ইরানের গুরুত্বপূর্ণ তেলক্ষেত্রে গুলোতে ভুল করেও যেনো ইসরায়েল হামলা না চালায়, তা নিয়েই বাইডেন কাছে প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছে তাঁরা।
![]() |
ইরানকে বাঁচাতে একজোট কয়েকটি আরব দেশ |
বৃহস্পতিবার একটি সূত্রের আমেরিকার রয়টার্স বার্তা জানিয়েছে, উপসাগরীয় রাষ্ট্রগুলো যুক্তরাষ্ট্রকে অনুরোধ করেছে যেন ইসরায়েলকে ইরানে হামলা চালানো থেকে বিরোধ থাকতে বলা হয়েছে ।
কারণ উপসাগরীয় দেশগুলোর বিশ্বাস, এমন কোনো হামলা হলে আন্তর্জাতিক তেলের বাজারে এর প্রভাব পড়বে। আর তার পরিণতি অস্থিরতা গোটা মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং পড়বেও । এ নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠকও করেছেন আরব বিশ্বের প্রতিনিধিত্বরা।
![]() |
Russian Su-35 |
ইসরায়েলের হামলায় তেলনির্ভর অর্থনীতির বাজারে এই এলাকা গুলঝ খুবই বিপদে পড়বে। আবার ইরানও যদি পাল্টা হামলা চালায়, ঐ ছোট্ট ইসরায়েলের ওপর রাগ বসত পূর্ণ শক্তিতে আক্রমণ করে বসে , ইসরায়েলের আয়তন খুবই নগন্য ২০ হাজার বর্গ কিলোমিটার যা যুদ্ধ বিমান অনাশে এক চক্র মেরে বোমবিং মেরে চলে যেতে পারে ইরান অত্যাধুনিক Sukoi 35 জঙ্গি বিমান দিয়ে, ২০ হাজার বর্গ কিলোমিটার আয়তনে পারমানবিক কেন্দ্র 25 টা রয়েছে ইসরায়েলের যা গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে , কারন ঐ 25 পারমানবিক কেন্দ্র মধ্যে মাত্র 1-2 পারমানবিক কেন্দ্র আক্রমণ করে ফেলে সেখান থেকে যে পরিমান তেজস্ক্রিয় বেড়েতে থাকবে তাতে সমগ্র ইসরাইল মরুভুমিতে পরিনত হয়ে যাবে । ইসরাইল এইটা সব থেকে বড় ভয় খাচ্ছে । ইসরাইলে এই অঞ্চলের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়বে। সেই কারনে কূটনীতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, এখন তেহরান ও তেল আবিবকে শান্ত করতে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
তাই ঘনঘন ত্রিপাক্ষিক বৈঠকে আমেরিকা, ইসরায়েল, উপসাগরীয় আরব দেশগুলো কর্মকর্তারা সমাধানের চেষ্টা করে যাচ্ছে । এবং আমেরিকার ইসরাইল কে বার বার সর্তক করছে ইরানে পারমানবিক কেন্দ্র এবং তেলনির্ভর আক্রমণ যেন না করে, আমেরিকার কিন্তুু পাশে থাকবে না । এজন্য ইরানে এখনও প্রতিশোধমূলক হামলা চালাতে পারেনি ইসরায়েল।
বিদেশি খবর
0 মন্তব্যসমূহ