ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে এবার উদ্বেগ প্রকাশ করল রাষ্ট্রসঙ্ঘ ৷
৩৭০ ও ৩৫এ ধারার বিলোপ এবং রাজ্য থেকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত হওয়া জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে ভারত সরকারের সিদ্ধান্তে গভীর ভাবে চিন্তিত জাতিসঙ্ঘ ৷ তাদের মতে, কাশ্মীরে উপর এই মুহূর্তে ভারত সরকার যে শর্তগুলি চাপিয়েছে তাতে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে ৷ এই অঞ্চলে সমস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা ও ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ থাকায় সেখান থেকে কোনও খবর পাওয়া যাচ্ছে না বলেও চিন্তা প্রকাশ করেছে UN ৷ রাষ্ট্রসঙ্ঘের মুখপাত্রের এই বক্তব্যের পরই নয়া মাত্রা পেল কাশ্মীর ইস্যু ৷
কাশ্মীর ইস্যুতে বাড়ছে চাপ ৷ এবার রাষ্ট্রসঙ্ঘের উদ্বেগ প্রকাশে কাশ্মীর পরিস্থিতি এবার আন্তর্জাতিক ইস্যু ৷ রাষ্ট্রসঙ্ঘের তরফ থেকে এদিন ট্যুইট করে বলা হয়, ‘কাশ্মীরে আইনি কড়াকড়ি চলছে ৷ মানবাধিকার পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে ৷ কোনও তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না ৷ পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে উঠছে ৷’
জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল। জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত মোদি সরকারের। বাতিল করে দেওয়া হল সংবিধানের ৩৭০ ধারায় এই রাজ্যকে দেওয়া বিশেষ মর্যাদা। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে বন্ধ টেলি যোগাযোগ, ইন্টারনেট পরিষেবা ৷ এতেই উদ্বিগ্ন রাষ্ট্রসঙ্ঘ ৷
বিতর্কের সূত্রপাত সেই দেশভাগের সময় থেকেই। এখন ডোনাল্ড ট্রাম্প কাশ্মীর নিয়ে মধ্যস্থতার কথা বলে বিতর্কে। কিন্তু, স্বাধীনতার পরপরই কাশ্মীর নিয়ে বিতর্ক মেটানোর চেষ্টা করেছিল রাষ্ট্র সংঘ।
৩৭০ ও ৩৫এ ধারার বিলোপ এবং রাজ্য থেকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত হওয়া জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে ভারত সরকারের সিদ্ধান্তে গভীর ভাবে চিন্তিত জাতিসঙ্ঘ ৷ তাদের মতে, কাশ্মীরে উপর এই মুহূর্তে ভারত সরকার যে শর্তগুলি চাপিয়েছে তাতে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে ৷ এই অঞ্চলে সমস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা ও ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ থাকায় সেখান থেকে কোনও খবর পাওয়া যাচ্ছে না বলেও চিন্তা প্রকাশ করেছে UN ৷ রাষ্ট্রসঙ্ঘের মুখপাত্রের এই বক্তব্যের পরই নয়া মাত্রা পেল কাশ্মীর ইস্যু ৷
কাশ্মীর ইস্যুতে বাড়ছে চাপ ৷ এবার রাষ্ট্রসঙ্ঘের উদ্বেগ প্রকাশে কাশ্মীর পরিস্থিতি এবার আন্তর্জাতিক ইস্যু ৷ রাষ্ট্রসঙ্ঘের তরফ থেকে এদিন ট্যুইট করে বলা হয়, ‘কাশ্মীরে আইনি কড়াকড়ি চলছে ৷ মানবাধিকার পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে ৷ কোনও তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না ৷ পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হয়ে উঠছে ৷’
জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল। জম্মু-কাশ্মীর নিয়ে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত মোদি সরকারের। বাতিল করে দেওয়া হল সংবিধানের ৩৭০ ধারায় এই রাজ্যকে দেওয়া বিশেষ মর্যাদা। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে বন্ধ টেলি যোগাযোগ, ইন্টারনেট পরিষেবা ৷ এতেই উদ্বিগ্ন রাষ্ট্রসঙ্ঘ ৷
বিতর্কের সূত্রপাত সেই দেশভাগের সময় থেকেই। এখন ডোনাল্ড ট্রাম্প কাশ্মীর নিয়ে মধ্যস্থতার কথা বলে বিতর্কে। কিন্তু, স্বাধীনতার পরপরই কাশ্মীর নিয়ে বিতর্ক মেটানোর চেষ্টা করেছিল রাষ্ট্র সংঘ।
১৯৪৮ সালে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ একটি প্রস্তাব পাস করে। তৈরি হয় ইউনাইটেড নেশনস কমিশন ফর ইন্ডিয়া অ্যান্ড পাকিস্তান। সমাধানসূত্র খুঁজতে রাষ্ট্রসংঘের এই কমিশনের সদস্যরা তিন বার উপমহাদেশে আসেন। তারা প্রস্তাব দেয় জম্মু-কাশ্মীর থেকে প্রথমে পাকিস্তানকে সেনা সরাতে হবে।
তারপর ভারতও সিংহভাগ সেনা সরিয়ে নেবে। দুই দেশই সেনা প্রত্যাহারের পর হবে গণভোট। উপত্যকার মানুষ ভারতের সঙ্গে থাকতে চান না কি পাকিস্তানের সঙ্গে তা জানা হবে গণভোটের মাধ্যমে। কিন্তু, রাষ্ট্রসংঘের দেখানো এই পথে ভারত-পাকিস্তান কোনও দেশই হাঁটেনি।
পাকিস্তান বলেছে, তারা সেনা সরালেই যে ভারত সরাবে তার নিশ্চয়তা কোথায়? ভারত পালটা বলেছে, পাকিস্তান আগে সেনা তো সরাক। রাষ্ট্রসংঘের এই অবস্থানকে এত বছর পরে এখন হাতিয়ার করতে চাইছে পাকিস্তান। তাদের দাবি, রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবেই কাশ্মীরকে বিতর্কিত এলাকা বলা হয়েছে। সেই কাশ্মীর নিয়ে ভারত সরকার একতরফা সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
0 মন্তব্যসমূহ